২০১৪ সালে উদ্বোধন হওয়া এই মসজিদ প্রায় ১২,০০০ মুসল্লি ধারণ করতে পারে। দেশটির মুসলিমরা বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসব পালন করেন, তবে ইসলামি জীবনাচার, সংস্কার এবং সমসাময়িক চ্যালেঞ্জগুলো নিয়েও এখানে সচেতনতা বাড়ছে।
বর্তমানে আজারবাইজানের মুসলিম সমাজে সংস্কৃতি এবং ধর্মীয় ঐতিহ্যের প্রতি একটি বিশেষ ভালোবাসা লক্ষ করা যায়, যদিও আধুনিকায়নের সাথে সাথে কিছু চ্যালেঞ্জও রয়ে গেছে।