আদালতে বাবরের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ।
এর আগে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপনের মামলাটি ২০০৮ সালের ১৩ জানুয়ারি রমনা থানায় দায়ের করেন দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-১ এর সহকারী পরিচালক মির্জা জাহিদুল আলম।
পরে ২০২১ সালের ১২ অক্টোবর ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৭ এর বিচারক মো. শহিদুল ইসলাম বাবরকে অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং তথ্য গোপনের মামলায় বাবারকে আট বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন। সে রায়ের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে হাইকোর্টে আপিল করেন তিনি।